ও মদিনার বুলবুলি

ও মদিনার বুলবুলি
তোমার নামে ফুল তুলি
যতন করে হৃদয় মাঝে
একা একা নিড়িবিলি।

সেই ফুলেরি পাপড়িগুলো
ঝড়ে পড়ে না,
মুগ্ধ করা সুবাস তাহার
কভু শেষ হয় না।

সেই সুবাসে ব‍্যাকুল হয়ে
গাই তোমারি গিতালী।

হেরা হতে হেলে দুলে

হেরা হতে হেলে দুলে নূরানী তনু ও কে আসে হায়,
সারা দুনিয়ার হেরেমের পর্দা খুলে খুলে যায় —
সে যে আমার কমলিওয়ালা — কমলিওয়ালা।।
তার ভাবে বিভোল রাঙা পায়ের তলে
পর্বত জঙ্গম টলমল টলে,
খোরমা খেজুর বাদাম জাফরানি ফুল ঝ’রে ঝ’রে যায় —
সে যে আমার কমলিওয়ালা — কমলিওয়ালা।।
আসমানে মেঘ চলে ছায়া দিতে,
পাহাড়ের আঁসু গলে ঝরনার পানিতে,
বিজলি চায় মালা হতে,
পূর্ণিমার চাঁদ তার মুকুট হতে চায় —
সে যে আমার কমলিওয়ালা — কমলিওয়ালা।।

তৌহিদেরি মুর্শিদ আমার



তৌহিদেরি মুর্শিদ আমার 
মোহাম্মদের নাম। 
মুর্শিদ মোহাম্মদের নাম।
তৌহিদেরি মুর্শিদ আমার 
মোহাম্মদের নাম। 

মুর্শিদ মোহাম্মদের নাম।

ঐ নাম জপলেই বুঝতে পারি 
খোদারই কালাম
মুর্শিদ মোহাম্মদের নাম।। 
তৌহিদেরি মুর্শিদ আমার 
মোহাম্মদের নাম। 
মুর্শিদ মোহাম্মদের নাম।


ঐ নামেরই রশি ধরে 
যাই আল্লার পথে, 
ঐ নামেরই ভেলায় চরে 
ভাসি নূরের স্রোতে, 
ঐ নামেরই রশি ধরে 
যাই আল্লার পথে, 
ঐ নামেরই ভেলায় চরে 

ভাসি নূরের স্রোতে, 
ঐ নামের বাতি জ্বেলে দেখি 
আরশের মোকাম। 
মুর্শিদ মোহাম্মদের নাম।।

তৌহিদেরি মুর্শিদ আমার 
মোহাম্মদের নাম। 

মুর্শিদ মোহাম্মদের নাম।


ঐ নামের দামন ধরে আছি 
আমার কিসের ভয়, 
আমার কিসের ভয়। 
ঐ নামের গুনে পাবো আমি 
খোদার পরিচয়, 
পাবো খোদার পরিচয়। 
ঐ নামের দামন ধরে আছি 
আমার কিসের ভয়, 
আমার কিসের ভয়। 
ঐ নামের গুনে পাবো আমি 
খোদার পরিচয়, 

পাবো খোদার পরিচয়।

তাঁর কদম মোবারক যে আমার 
বেহেশ্‌তী তাঞ্জাম। 
মুর্শিদ মোহাম্মদের নাম।
মুর্শিদ মোহাম্মদের নাম।

তৌহিদেরি মুর্শিদ আমার 
মোহাম্মদের নাম। 


মুর্শিদ মোহাম্মদের নাম।
মুর্শিদ মোহাম্মদের নাম।

ঐ নাম জপলেই বুঝতে পারি 
খোদারই কালাম

মুর্শিদ মোহাম্মদের নাম।।

তৌহিদেরি মুর্শিদ আমার 
মোহাম্মদের নাম। 


মুর্শিদ মোহাম্মদের নাম।



নিজেকে চেনার তুমি তওফিক দাও খোদা


নিজেকে চেনার তুমি তওফিক দাও খোদা
তোমাকে চেনার তুমি তাওফিক দাও ।
নিজেকে চেনার তুমি তওফিক দাও খোদা
তোমাকে চেনার তুমি তাওফিক দাও ।

আলোয় দ্বীপ্ত করো নয়ন আমার
আলোয় দ্বীপ্ত করো নয়ন আমার
ভোরের বিভায় ভর এ মন আমার।
তবু অচেনার যত পর্দা সরাও।

নিজেকে চেনার তুমি তওফিক দাও খোদা
তোমাকে চেনার তুমি তাওফিক দাও ।

যে জানে না  তোমাকে
সে জানে না কিছুই
জানেনা সে জীবনের অথৌ মানে।
যে মানে না তোমাকে
সে মানে না কিছুই
গভীর আঁধার তারে সতত টানে।
বাসে না সে ভালো এই তামাম জাহান
কোন প্রাণ তার কাছে পায় না কো দাম
অভিশাপ দেয় তারে কালের ক্ষরা।

নিজেকে চেনার তুমি তওফিক দাও খোদা
তোমাকে চেনার তুমি তাওফিক দাও ।
নিজেকে চেনার তুমি তওফিক দাও খোদা
তোমাকে চেনার তুমি তাওফিক দাও ।

সরল পথের দিশা
তুমি ছাড়া  কেউ আর
দেখাতে পারেনা  ওগো পথের মালিক।
মনের ভ্রান্তি যত
তুমি ছাড়া কেউ আর
মোছাতে পারে না ওগো মহান খালিক।
সরল পথের দিশা
তুমি ছাড়া  কেউ আর
দেখাতে পারেনা  ওগো পথের মালিক।
মনের ভ্রান্তি যত
তুমি ছাড়া কেউ আর
মোছাতে পারে না ওগো মহান খালিক।

দাম্ভিক সংসয়
যুগে যুগে মিথ্যার বেসাতি করাই 
বড় যোগ্যতর
নিজের স্বার্থ ছাড়া বুঝে না কিছু
বস্তুই সব তার লক্ষ্য জড়ো।
স্বদেশের ব্যথা তারে করেনা কাতর
বিবেকের ঘরে তার শুধুই পাথর।
নিজে কি বোঝেনা আহা বুজেনা সে তাও।

নিজেকে চেনার তুমি তাওফীক দাও খোদা
তোমাকে চেনার তুমি তাওফীক দাও।
নিজেকে চেনার তুমি তাওফীক দাও খোদা
তোমাকে চেনার তুমি তাওফীক দাও।

আলোয় দ্বীপ্ত করো নয়ন আমার
আলোয় দ্বীপ্ত করো নয়ন আমার
ভোরের বিভায় ভর এ মন আমার।
তবু অচেনার যত পর্দা সরাও।

নিজেকে চেনার তুমি তাওফীক দাও খোদা
তোমাকে চেনার তুমি তাওফীক দাও।
নিজেকে চেনার তুমি তাওফীক দাও খোদা
তোমাকে চেনার তুমি তাওফীক দাও।
নিজেকে চেনার তুমি তাওফীক দাও খোদা
তোমাকে চেনার তুমি তাওফীক দাও।



তোমার স্মৃতি মাগো হয় না ইতি কেন

তোমার স্মৃতি মাগো
হয়না ইতি কেন?

দিনে দিনে বেড়ে
হয় যে দিগুন...
মাও মা...

তোমার স্মৃতি মাগো
হয়না ইতি কেন?

কত দিন কেটে গেল
দেখি না তোমায়
কত রাত কেটে গেল
শ্রাবণ দারায়

চারিদিকেআমার আজ শুধুইআধাঁর
ক্ষণে ক্ষণে বাজে শুধু  তোমার সে শুর
মা মা গো মা

তোমার স্মৃতি মাগো
হয়না ইতি কেন?

তোমার স্মৃতি মাগো
হয়না ইতি কেন?

ঘরে ফিরে আসতে
খোকা বলে ডাকতে
দুহাতে বুকের মাঝে
জড়িয়ে রাখতে

মায়ার আচল খানি
ডাক দিয়ে যায়
বুক ভিতর জ্বলে দহনের আগুন
মা মা...গো মা
তোমার স্মৃতি মাগো
হয়না ইতি কেন?
তোমার স্মৃতি মাগো
হয়না ইতি কেন?

আল্লাহু আল্লাহু আল্লাহু আল্লাহ্‌

আল্লাহু, আল্লাহু, আল্লাহু, আল্লাহ

আল্লাহু, আল্লাহু, আল্লাহু, আল্লাহ।
আল্লাহু, আল্লাহু, আল্লাহু, আল্লাহ।।
আসসুবহু বাদা মিন তা'য়াল আতিহী,
ওয়াল্লাইলু দাজা মিও্যয়াফরাতিহী।
হ্যায় নুরে সাহার চেহেরে সে তেরে,
আওর শব কি রওনক জুলফো সে।

আল্লাহু, আল্লাহু, আল্লাহু, আল্লাহ।
আল্লাহু, আল্লাহু, আল্লাহু, আল্লাহ।।
কানজুল কারামি মাওলান নিয়ামী,
হাদি'ল উমামী লে শারিয়াতিহী।
নেয়ামাত কা খাজিনা হ্যায় মাওলা,
গাঞ্জিনায়ে রেহমাত হ্যায় আ'কা।
হাদি হ্যায় তামামি উম্মাত কে,
আওর রাহানুমা হ্যায় শারিয়াত কে।

আল্লাহু, আল্লাহু, আল্লাহু, আল্লাহ।
আল্লাহু, আল্লাহু, আল্লাহু, আল্লাহ।।
সা'আতিস শাজারু নাতাকাল হাজারু,
শাক্কাল কামারু বে ইশারাতিহী।
উঙ্গলি কে ইশারে পেড় চলে,
এয়জাজ সে পাত্থর বোল উঠে।
আওর চাঁদ হুয়া হ্যায় দো টুকড়ে,
আঙ্গুশত কে এক ইশারে সে।

আল্লাহু, আল্লাহু, আল্লাহু, আল্লাহ।
আল্লাহু, আল্লাহু, আল্লাহু, আল্লাহ।।
জিবরিলু আতা লাইলাতা আসরা,
ওয়াখাফ তায়াফু লে হাদরাতিহী।
জিবরিলে আমিন প্যায়গামে খোদা,

ভয় পেয়ো না খোকন সোনা

ভয় পেয়ো না খোকন সোনা
ভয় কে কর জয়।
আল্লাহ যাদের সাথে আছে
ভয় কি তাদের রয়।

এই মিছে দুনিয়ার মায়া জালে পড়িয়া

এই মিছে দুনিয়ার মায়া জালে পড়িয়া।
মরনেরি কথা গেছ ভুলিয়া।
যেদিন আজরাইল এসে মারবে থাবা
রক্ষা পাবে না যান নিবে কাড়িয়া।

গড়েছো দালান কোঠা বাড়ি গাড়ি
যেতে হবে কবরেতে সবই ছাড়ি।
সারে তিন হাত সেই মাটির ঘরে
থাকবে সেথায় তুমি একা পরিয়া।

হও না যতই তুমি বীর পালোয়ান
সবকিছু ভেঙেচুরে হবে খান খান।
মালাকুল মওত নিবে যান কারিয়া
মাটির দেহ মাটিতে রবে পরিয়া।

ঘুরিয়া টাকার পিছে কাটালে জীবন
যুগালে সদা স্ত্রী-সন্তানের মন।
এ ধরাতে তুমি আর থাকবে কতদিন
এক দিন যেতে হবে সবই ছাড়িয়া।

সুবহান আল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ

সুবাহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লা
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ।।

তুমি বাঁচাও তুমি মারো
অবিরত ক্ষমা কর।
ধরার যে জন থাকে ধরো
তোমার মুঠোয় সবই আল্লাহ।
সুবাহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লা,
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ।।

তোমার রিযিক খেয়ে পড়ে
অবাধ্য হই কেমন করে।
খুঁজে না পাই কোন ভাষা
শুকুর গুজার করার আল্লাহ।
সুবাহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লা,
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ।।

তোমার দয়ায় নদীর ধারা,
সারা জাহান তোমার গড়া
তোমারি পথে আমার জীবন (২)
কবুল কর ওগো আল্লাহ।
সুবাহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লা,
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ।।

আল্লাহ মহান আল্লাহ মহান

আল্লাহ মহান , আল্লাহ মহান
ঐ ডাকছে মুয়াজ্জিন।
তার ডাকেতে দাও গো সারা
হও যদি মুমিন।

মুক্তি পাবার নেই কো উপায়
তার এবাদত ছাড়া।
পূন‍্য পেয়ে ধন্য হবে
পড়বে নামাজ যারা।
তাই তার রঙেতে কর তুমি
নিজেকে রঙিন। (২)

নামাজ হলো শ্রেষ্ঠ আমল
চাবি বেহেস্তের,
খবর ঘরে আলো যেন
মেরাজ মুমিনের।
তাই ঐ জামাতে কর তুমি
নিজেকে সামিল।

আল্লাহ মহান, আল্লাহ মহান
ঐ ডাকছে মুয়াজ্জিন।
তার ডাকেতে দাও গো সারা
হও যদি মুমিন।

রাসুল আমার ভালোবাসা

রাসুল আমার ভালোবাসা
রসুল আমার আলো আশা
রাসুল আমার প্রেম বিরহের মূল আলোচনা
রাসুল আমার কাজে কর্মে অনুপ্রেরণা।

যখন দারুন দুঃখ নামে
আমার জীবন জুড়ে।
বিপদ আপদ মুসিবতে
মরি পুড়ে পুড়ে।
তখন তোমার শৈশব কৈশোর
জোগায় প্রেরণা।

আশাহত জীবন যখন
দুর্বিষহ লাগে।
ব‍্যর্থ এবং পরাজিত
শ্রিতি গুলো জাগে।
তখন তোমার বদর ওহুদ
জোগায় সান্ত্বনা।

কত রকম রাজার নীতি
প্রজার নীতি দেখলাম।
দুঃখ হাইরে দুঃখ ছাড়া
আর কিছু না পেলাম।
তাইতো শুধু
তাইতো শুধু মনে পড়ে
সোনার মাদিনা।

নেতার মত নেতা যখন
পাইনা কোথাও খুঁজে।
কাঁদি হাইরে কাঁদি শুধু
এই দুটি চোখ বুজে।
তখন তোমার স্মরণ আমায়
দেয় যে সান্ত্বনা।

আল্লাহ ওগো আল্লাহ ক্ষমা করে দাও

আল্লাহ ওগো আল্লাহ
ক্ষমা করে দাও
মাফ করে দাও।
যতদিন এই জীবন বিণা বাজিবে
ক্ষমা করে দাও
মাফ করে দাও।
তোমাকে না দেখিয়া তোমাকে না  চিনিয়া
ঈমান এনেছি তবুও।
এই ওছিলায় রহম ও দয়া বিলাও
তোমার ঐ জান্নাতে দাও।
ক্ষমা করে দাও
মাফ করে দাও।



আল্লাহু আল্লাহু আল্লাহু আল্লাহ

আল্লাহু আল্লাহু আল্লাহু আল্লাহ।
আল্লাহু আল্লাহু আল্লাহু আল্লাহ।

তুমি রহিম তুমি রহমান
তুমি যে এ জব্বার।
আমি তোমার নাফরমান
বান্দা বড়ই গুনাহগার।
আল্লাহু আল্লাহু আল্লাহু আল্লাহ।
আল্লাহু আল্লাহু আল্লাহু আল্লাহ।

আকাশ বাতাস বৃক্ষ তৃণ লতা
যিকির করে যে তোমার।
তুমি মহান মহিয়ান
তুমি জাল জালালে ওয়াল ইকরাম।
আল্লাহু আল্লাহু আল্লাহু আল্লাহ।
আল্লাহু আল্লাহু আল্লাহু আল্লাহ।

তুমি খাওয়াও তুমি পরাও
তোমারি তো সবি অনুদান।
তোমার নামের যিকির করে
সাত জমিন আসমান।
আল্লাহু আল্লাহু আল্লাহু আল্লাহ।
আল্লাহু আল্লাহু আল্লাহু আল্লাহ।

তুমি বিশাল জল রাশির বুকে
ঢেউয়ে ঢেউয়ে তোল শুর।
আবার জমিনের বুক ছিড়িয়া
ফসল ফলাও ভরপুর।
আল্লাহু আল্লাহু আল্লাহু আল্লাহ।
আল্লাহু আল্লাহু আল্লাহু আল্লাহ।

ভেবে ব‍্যকুল দেখে তোমার
কুদরতের খেলা।
শুন‍্যের মাজে কেমন তুমি
ভাসাও মেঘের ভেলা।
আল্লাহু আল্লাহু আল্লাহু আল্লাহ।
আল্লাহু আল্লাহু আল্লাহু আল্লাহ

কি সুন্দর ফুলে ফলে
তুমি সাজালে জগতময়।
কোথাও সমতল পাহাড় ও জল
কোথাও আবার মরূময়।
আল্লাহু আল্লাহু আল্লাহু আল্লাহ।
আল্লাহু আল্লাহু আল্লাহু আল্লাহ।

আকাশ পানে চেয়ে দুনয়ন
ক্লান্ত দিশেহারা।
কেমনে সাজালে দিনের সূর্য
রাতের চাঁদ তারা।
আল্লাহু আল্লাহু আল্লাহু আল্লাহ।
আল্লাহু আল্লাহু আল্লাহু আল্লাহ।

আল্লাহ তোমার এই দুনিয়ায়

আল্লাহ তোমার এই দুনিয়ায় (২)
কেউ আসে কেউ চলে যায়।
তবু তোমার ভয়ে কারো
কাঁধে না হৃদয়।(২)

এ দুনিয়া পেয়ে আমার বদলে গেল মন
দু'চোখেতে এল শুধু রঙিন স্বপন।
ভাবলো না মন আল্লা ছাড়া
নেই কোন উপায়।
তবু তোমার ভয়ে কারো
কাঁধেনা হৃদয়।

থাকতে সময় আল্লাহকে মন
ডাকোরে হরদম।
এই দুনিয়ায় এই জীবনের
সময় বড় কম।

হাশর মীযান পুলসিরাতে
সে ছাড়া কেউ নাই।
তবু তোমার ভয়ে কারো
কাঁধে না হৃদয়।।

এ বি সি আল্লাহর নামে আমি শুরু করেছি

বি সি
আল্লার নামে আমি শুরু করেছি। (২)

যিনি হলেন মালিক সবার।(২)
সেই প্রভুর নাম  গলে পড়েছি।

আলিফ বা তা,
বলব জীবনে সত‍্য কথা।
গুরু জনকে সদা মান‍্য করে,
দুঃখিদের দেখাবো মানবতা।

ক খ গ
পড়া শুনা করে বড় মানুষ হব।
সৌরভ ছড়াব সবার মাঝে,
আর্থ জনে সদা পাশে রব।

নীল আসমান সবুজ পৃথিবী যাহার সৃষ্টি সব


নীল আসমান সবুজ পৃথিবী
যাহার সৃষ্টি সব,
সকল তারিফ তোমারি জন্য
তুমি আমার রব।

সৃজন করেছ চন্দ্র সূর্য
তোমার তো এ নিখিল।

আনতা রাব্বি আন্তা হাসবি
আনতা লী নিঈমাল ওয়াকিল।

তুমিতো দিয়েছ কত নিয়ামত
করিনা শোকর তার।
তোমার দেওয়া সেই জীবন বিধান
ভেঙ্গে চলি বার বার।(২)
তবু তোমার ক্ষমার আশায়
দোওয়ায় হই শামিল।

আনতা রাব্বি আন্তা হাসবি
আনতা লী নিঈমাল ওয়াকিল।

ডুবে আছি যত পাপাচারে আর
লোভ-লালসার ভিড়ে।
ভুলে গেছি সব নিষেধের বাণী
কী করে আসবো ফিরে। (২)
ওমর খালিদ হামজার দলে
এ নাম কর শামীল।

আনতা রাব্বি আন্তা হাসবি
আনতা লী নিঈমাল ওয়াকিল।

বিতাড়িত সেই ইবলিশ আমায়
দেয়না সফল হতে।
ওয়াসওয়াসা দিয়ে লালসায় ফেলে
টেনে নেয় ভুল পথে।
আমার হৃদয়ে তার ছায়া যেন
পড়ে না কোন এক তিল।

আনতা রাব্বি আন্তা হাসবি
আনতা লী নিঈমাল ওয়াকিল।

আল্লাহু আল্লাহু তুমি জাল্লে জালালু

আল্লাহু আল্লাহু তুমি জাল্লে জালালু
শেষ করাতো যায় না গেয়ে
তোমার গুনগান। (২)

তুমি কাদের গাফ্ফার
তুমি জলিল জাব্বার
অনন্ত অসীম তুমি
রহিম রহমান।

তুমি মাটির আদমকে
প্রথম সৃষ্টি করিয়া
ঘোষণা করিয়া দিলে
শ্রেষ্ঠ বলিয়া।
তাই নূরের ফেরেস্তা
করে আদমকে সেজদা। (২)
তুমি সবার উপর দিলে
মাটির মানুষকে সন্মান।।

শিশু মুসা নবীরে
যখন দুশমনেরি ঢড়ে
সিন্দুকে ভরিয়া দিলে
ভাসাইয়া সাগরে।
প্রাণে ছিল তাহার ভয়
সেথা পেল সে আশ্রয়।
সেই দুষমনেরি ঘরে
তাহার বাচাইলে প্রাণ।


যখন ইউনুছ নবীরে খাইল মাছেতে গিলিয়া
ফেরেশতা পাঠাইলে তুমি এছমে আজম দিয়া ।।
দমে দমেতে হরদম সে পড়েছে এ ইসমে আজম ।।
সেই মাছের উদর হতে সে যে পেলো পরিত্রান


আল্লাহু আল্লাহু তুমি জাল্লে জালালুহু
শেষ করা তো যায়না গেয়ে তমার গুনগান
তুমি কাদের গফফার
তুমি জলিল জব্বার
অনন্ত অসীম তুমি রহিম রহমান।।


আল্লাহু আল্লাহু তুমি জাল্লে জালালুহু
শেষ করা তো যায়না গেয়ে 

তোমার গুনগান ।।
আল্লাহু আল্লাহু ।


শিল্পী: আবদুল আলীম


যে মা আমায় ছোট্ট থেকে

যে মা আমায় ছোট্ট থেকে
মায়ার জালে বন্দি রেখে
করেছে পালন।
হে প্রভু তুমি ও তারে
তোমার আরশ ছায়া নীড়ে
করিও লালন
মাকে করিও লালন। (২)
যে মা সদা আমার পাশে
সুখে দুঃখে থাকতো বসে।
সে মা আজি আমায় ছেড়ে
চলে গেছে তোমার কাছে। (২)
হে প্রভু তুলেছি হাত
তুমি তারে দাওগো নাযাত,
করে নাও আপন।
হে প্রভু তুমি ও তারে...
আমার দুঃখে কাঁদতো যে মা
মলিন করে মুখ।
দু হাত তুলে তোমার কাছে
চাইতো আমার সুখ।(২)
যে মা ছিল সবচে আপন
সে ছাড়া আজ শুন‍্য ভূবন
আসবে না মা ফিরে কভু
কেঁদে যতই ভাসাই নয়ন।
হে প্রভু তুলেছি  হাত
তুমি তারে দাওগো নাযাত
করে নাও আপন।
হে প্রভু তুমি ও তারে...

আল্লাহু আল্লাহু কি যে মধুর নাম

আল্লাহু আল্লাহু কি যে মধুর নাম
ধরা তামাম মনি মুক্তা
পান্না হীরা সোনাদানা
হয় না তাহার দাম।।
আল্লাহু আল্লাহু কি যে মধুর নাম।।

আকাশ বাতাস সাগর নদী
গাইছে ও নাম নিরবধি
পাখ-পাখালির কন্ঠে শুনি
নিত্য অবিরাম।।

ডাকলে ও নাম সোহাগ ভরে
নিত্য জোয়ার প্রেম সাগরে
রাখলে ও নাম মনের কাবায়
নাচে রক্ত ঘাম।।

আল্লাহ তালার রাস্তা ধর

 

আল্লাহ তালার রাস্তা ধর

আল্লাহ তালার রাস্তা ধর
সহজ সরল রাস্তা ধর
শক্ত করে ধর।
এই তুফানে নয়ত উরে যাবে
বাকীর খাতায় সবটুকু হারাবে।।

আজকে কর যত আয়োজন
দেখবে এসব নেই আর প্রয়োজন
এক পলকে সবকিছু ফুরাবে
বাকীর খাতায় সবটুকু হারাবে।।

মালাকুল মউত সামনে হবে খাড়া
কেউ দেবেনা তোমার ডাকে সাড়া  
হীরের খনি দেয় যদি কেউ তুলে
তখন তুমি নিবে কি তা তুলে?
চোখ মেলে কি দেখার সুযোগ পাবে
বাকীর খাতায় সবকিছু হারাবে।।

আল্লাহ তালার রাস্তা ধর
সহজ সরল রাস্তা ধর......

দল বেঁধে সব করছে খেলা



দল বেধেঁ সব করছে খেলা
গাইছে হেসে হেসে,
বাড়ির পথে হাটেন নবী
ঈদের নামাজ শেষে।

দেখেন সবাই আন্দে উচ্ছ্বল
শুধু একটি ছেলে পথের ধারে
তার চোখ দুটি ছলছল।

থমকে দাড়াঁন দয়াল নবী
অন্তরে পান ব্যথা
প্রশ্ন করেন কাঁদছ কেন
পথের কিনার বসে।

যুদ্ধে আমার আব্বু শহীদ
আম্মাও  নেই বেঁচে
কেমন করে আনব খুশী
দু:খ নদী সেচে।






Meherban tumi meherban- মেহেরবান তুমি মেহেরবান



মেহেরবান তুমি মেহেরবান
মেহেরবান তুমি মেহেরবান।(২)

আমি পাপী গুনাহগার
তুমি ছাড়া কে আছে আর।
ক্ষমা করো ওগো প্রভু
তওবা করি বারে বারে।
ইয়া রাহিমুর রহমান
ইয়া কারিমু মেহেরবান।(২)

জেনে না জেনে
হাজার পাপের সাগরে,
ডুব দিয়েছি,
পথ হারিয়ে ভুলে।

বুঝে না বুঝে
হাজার পাপের সাগরে,
ডুব দিয়েছি,
পথ হারিয়ে ভুলে।

নিজের সাথে নিজে
সকাল বিকাল সাঁঝে। (২)
জুলুম করেছি
বারে বার।
ইয়া রাহিমুর রহমান
ইয়া কারিমু মেহেরবান।(২)


মেহেরবান তুমি মেহেরবান
মেহেরবান তুমি মেহেরবান।(২)

পাহাড় সমান পাপের বোঝা
মাথায় নিয়ে
চলতে পারিনা
ক্ষমা কর রহম দিয়ে।

বান্দা তোমার আমি
তুমি অন্তর জামি
তোমার কাছে ফিরি
বারে বার।

ইয়া রাহিমুর রহমান
ইয়া কারিমু মেহেরবান।(২)


মেহেরবান তুমি মেহেরবান
মেহেরবান তুমি মেহেরবান।(২)