ভুল করিলে শুধরিয়ে দিস
বন্ধু আমার তুই
গীবত করা মানুষগুলো সবচেয়ে বেশি ভয়ংকর।
গীবত করা মানুষগুলো সবচেয়ে বেশি ভয়ংকর।
ছড়িয়ে যাক ভালোবাসা প্রাণ থেকে প্রাণ পরস্পর।
গীবত করা মানুষগুলো সবচেয়ে বেশি ভয়ংকর।
ছড়িয়ে যাক ভালোবাসা প্রাণ থেকে প্রাণ পরস্পর।
গীবত করা মানুষগুলো সবচেয়ে বেশি ভয়ংকর।
ছড়িয়ে দাও ভালোবাসা প্রাণ থেকে প্রাণ পরস্পর।
আরেকজনার দোষ খুজতে ব্যস্ত সে যে সবসময়
নিজের দোষের পায়না হদিস,মানবেনা ভূল তারও হয়।
আরেকজনার দোষ খুজতে ব্যস্ত সে যে সবসময়
নিজের দোষের পায়না হদিস,মানবেনা ভূল তারও হয়
আরেকজনার নিন্দা করে জিন্দা করে পাপ যে তার
আরেকজনার নিন্দা করে জিন্দা করে পাপ যে তার
ছড়িয়ে যাক ভালোবাসা প্রাণ থেকে প্রাণ পরস্পর।
গীবত করা মানুষগুলো সবচেয়ে বেশি ভয়ংকর।
ছড়িয়ে যাক ভালোবাসা প্রাণ থেকে প্রাণ পরস্পর।
নিজের মতের মিল খুজতে যারা থাকে একরোখা।
তাদের চোখে তিনিই চালাক অন্যরা সব হয় বোকা।
নিজের মতের মিল খুজতে যারা থাকে একরোখা।
তাদের চোখে তিনিই চালাক অন্যরা সব হয় বোকা।
দূর করে দাও মন থেকে সব হিংসা গীবত অহংকার।
দূর করে দাও মন থেকে সব হিংসা গীবত অহংকার।
ছড়িয়ে যাক ভালোবাসা প্রাণ থেকে প্রাণ পরস্পর।
গীবত করা মানুষগুলো সবচেয়ে বেশি ভয়ংকর।
ছড়িয়ে যাক ভালোবাসা প্রাণ থেকে প্রাণ পরস্পর।
গীবত করা মানুষগুলো সবচেয়ে বেশি ভয়ংকর।
ছড়িয়ে যাক ভালোবাসা প্রাণ থেকে প্রাণ পরস্পর।
ছড়িয়ে যাক ভালোবাসা প্রাণ থেকে প্রাণ পরস্পর।
ছড়িয়ে যাক ভালোবাসা প্রাণ থেকে প্রাণ পরস্পর।
বেরিয়েছে যে কাফেলা
বেরিয়েছে যে কাফেলা
ফিরবেনা সে কোন দিন
হয় তো বিজয় হবে
নয়তো তার ফিরবে কফিন।
রাতের ঐ নিরবতা ভেঙ্গে
নিয়ে শাহাদাতের তামান্না,
কন্টকময় পথ পাড়ি দেবে
ঝরাবেনা হৃদয়ের কান্না।।
শত বাধা ভয় মাড়িয়ে দিয়ে
বিজয়ের আনবে সুদিন(ঐ)
দুর্গম গিড়ি পথ পেরিয়ে যাবে
জ্বালিয়ে দিয়ে ঈমানের নূর,
কন্ঠে তার ঝরবে দিবা নিশি
সুমধুর আল কোরানের সুর।।
ব্যাস্ত সে থাকবে সারাটি ক্ষন
বিজয়ী করতে মিশন(ঐ)।
নীল ডানার এক প্রজাপতি
নীল ডানার এক প্রজাপতি
ফুলের কানে কয়
কে দিলো গো এমন সুবাস
কোন সে দয়াময়।
ফুল হেসে কয় পাপড়ি মেলে মেলে
এমন সুবাস তিনিই দিলেন ঢেলে
যার দয়াতে আঁধার ঢেকে
আলোর সকাল হয়।
যার করুণায় জোছনা ওঠে হেসে
তিনিই দিলেন সুবাস ভালোবেসে
তার হুকুমে ঝর্ণা ঝরে
সাগর নদী বয়।
যার নামে ঐ কোকিল ওঠে ডেকে
তিনিই দিলেন সুবাস গায়ে মেখে
তিনিই হলেন আল্লাহ মাবুদ
এইতো পরিচয়।
অ্যালবাম: নীল প্রজাপতি
কথা: রহমান তাওহীদ
সুর: আল মিজান
ধনধান্য পুষ্প ভরা
তাহার মাঝে আছে দেশ এক সকল দেশের সেরা
ও সে স্বপ্ন দিয়ে তৈরি সে দেশ স্মৃতি দিয়ে ঘেরা
এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি
ও সে সকল দেশের রাণী সে যে আমার জন্মভূমি
সে যে আমার জন্মভূমি, সে যে আমার জন্মভূমি।।
চন্দ্র সূর্য গ্রহতারা, কোথায় উজল এমন ধারা
কোথায় এমন খেলে তড়িৎ এমন কালো মেঘে
তার পাখির ডাকে ঘুমিয়ে উঠি পাখির ডাকে জেগে।।
এত স্নিগ্ধ নদী কাহার, কোথায় এমন ধুম্র পাহাড়
কোথায় এমন হরিত ক্ষেত্র আকাশ তলে মেশে
এমন ধানের উপর ঢেউ খেলে যায় বাতাস কাহার দেশে ।।
পুষ্পে পুষ্পে ভরা শাখি কুঞ্জে কুঞ্জে গাহে পাখি
গুঞ্জরিয়া আসে অলি পুঞ্জে পুঞ্জে ধেয়ে
তারা ফুলের ওপর ঘুমিয়ে পড়ে ফুলের মধু খেয়ে।।
ভায়ের মায়ের এত স্নেহ কোথায় গেলে পাবে কেহ
ওমা তোমার চরণ দুটি বক্ষে আমার ধরি
আমার এই দেশেতে জন্ম যেন এই দেশেতে মরি।।
গীতিকারঃ দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
সুরকারঃ দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
গ্রীষ্ম বর্ষা, শরৎ হেমন্ত, শীত বসন্ত
গ্রীষ্ম বর্ষা, শরৎ হেমন্ত, শীত বসন্ত
ছয়টি পাখি ছয়টি রুপে এসে বাংলাদেশেছয়টি সুরে করে ডাকাডাকি।
গ্রীষ্ম বর্ষা, শরত্ হেমন্ত, শীত বসন্ত
রোদে পুড়িয়ে হাওয়ায় উড়িয়ে,
গ্রীষ্ম এসে কয়,
নতুন পথে চলতে হবে,
ভাঙ্গিয়ে দিলাম ভয়-২
বৃষ্টি নূপুর পড়ে বর্ষা এসে-
মেঘের কাজল দিয়ে সাজাই আঁখি।
গ্রীষ্ম বর্ষা, শরত্ হেমন্ত, শীত বসন্ত
ছয়টি পাখি ছয়টি রুপে এসে বাংলাদেশে
ছয়টি সুরে করে ডাকাডাকি।
গ্রীষ্ম বর্ষা, শরত্ হেমন্ত, শীত বসন্ত
নদীর দুটি কূল, সাদা সাদা ফুল,
দুলিয়ে কাশের বন,
শরত্ পাখি ঘরে আসার, জানায় নিমন্ত্রন-২
ধানের ক্ষেতে সোনার ফসল দোলে
পড়ায় হেমন্তকে সোনার রাখী।।
গ্রীষ্ম বর্ষা, শরত্ হেমন্ত, শীত বসন্ত
ছয়টি পাখি ছয়টি রুপে এসে বাংলাদেশে
ছয়টি সুরে করে ডাকাডাকি।
গ্রীষ্ম বর্ষা, শরত্ হেমন্ত, শীত বসন্ত
গুড়ি গুড়ি বায়, হিমের কাঁথা গায়,
দাঁড়িয়ে কুয়াশায়,
পাতা ঝরা শীতের ছোঁওয়া,
কাঁপিয়ে দিয়ে যায়-২
ফুলের মেলায় এসে বসন্ত রাজ
রঙে রুপে করে মাখামাখি।।
গ্রীষ্ম বর্ষা, শরত্ হেমন্ত, শীত বসন্ত
ছয়টি পাখি ছয়টি রুপে এসে বাংলাদেশে
ছয়টি সুরে করে ডাকাডাকি।
গ্রীষ্ম বর্ষা, শরত্ হেমন্ত, শীত বসন্ত
ছয়টি পাখি ছয়টি রুপে এসে বাংলাদেশে
ছয়টি সুরে করে ডাকাডাকি।
ছয়টি সুরে করে ডাকাডাকি-২
কথাঃ রফিকুজ্জামান
সুরঃ খোন্দকার নুরুল আলম
ও নদীরে তুই ভাংলি আমার ঘর
ও নদীরে তুই ভাংলি আমার ঘর,
তোর কিনারে থাকতাম তুই করলি আমায় পর-২
সকাল দুপুর সাজে, তোর কিনারে বসে -২
করতাম কতগুনো গান তোর
ভাংলি আমার ঘর, তুই করলি আমায় পর-২
তোর কিনারে মাটি দিয়ে বাঁধা ছিল ঘর
ভাবিনি কখনো তুই হয়ে যাবি পর-২
ভাবলিনা তুই আমার কথায় হায়,
অশ্রু এসে দুচোখ ভরে যায়-২
আমিতো ভাবিনি তোকে পড়,
বাঙালি আমার ঘর,তুই করলি আমায় পর-২
ও নদীরে তুই ভাংলি আমার ঘর,
তোর কিনারে থাকতাম তুই করলি আমায় পর
আপন বলে ভেবে ছিলাম, আসুক যত ঝড়,
তোর কিনারে থাকবে ভালো আমার ছোট ঘর-২
কিন্তু এমন করলি কেন বল,
আমার সাথে করলি বড় ছল-২
আমি তো ভাবিনি তোকে পর,
বাঙালি আমার ঘর, তুই করলি আমায় পর- ২
ও নদীরে তুই ভাংলি আমার ঘর,
তোর কিনারে থাকতাম তুই করলি আমায় পর
সকাল দুপুর সাজে, তোর কিনারে বসে -২
করতাম কতগুনো গান তোর
ভাংগি আমার ঘর, তুই করলি আমায় পর-২
ভাংগি আমার ঘর, তুই করলি আমায় পর
ওরে নিশিগন্ধা, এই মধু মন্দা
ওরে নিশিগন্ধা, এই মধু মন্দা- সুরভি কোথায় পেলি বল
বৃষ্টির ফোঁটায় ফোঁটায়
বৃষ্টির ফোঁটায় ফোঁটায়
কান্নার প্রতিধনি শোনা যায়।
মাজলুমানের রক্তে
বেদনার আহাজারী শোনা যায়।
এখানে কি কেউ নেই যার ছোঁয়াতে
অশ্রুগুলো মুছে যায়।
চেয়ে দেখ বাড়ছে অনাহারি
চেয়ে দেখ বাড়ছে আহাজারী
বাড়ছে চিৎকার বাড়ছে কান্না
রাজপথে তবু কেন
শ্লোগান হয়না
শ্লোগানগুলো কেন ভেজা সূর হয়ে যায়।
ক্ষুধিতের আর্তনাদে পৃথিবীতে বিষন্ন আজ
শান্তির সে পায়রা খুজেঁ ফিরে মানবতা।
চেয়ে দেখ বলছে কি আগামীরা
পড়ে দেখ বলছে কি আয়াতেরা
আয়াতের আহবান যেন নদী বহমান
পড়ছো কি কোরআন
ওহে মুসলমান।
স্বপ্নগুলো কেন ধূসর হয়ে যায়।
যাদের হৃদয়ে আছে আল্লাহর ভয়
যাদের হৃদয়ে আছে আল্লাহর ভয়
তারা কভু পথ ভুলে যায়না, আল্লাহর প্রেম ছাড়া এই দুনিয়ায় কারো কাছে কোনো কিছু চায়না। রাতের আঁধারে যারা সেজদাতে রয় দুচোখের অশ্রুতে নদী যেন বয় , ছলনার হাতছানি যতই আসুক পেছনে ফিরেও তাকায় না দ্বীন কায়েমের পথে যারা অবিচল তারা হলো আল্লাহর প্রিয়জন, বাতিলের কাছে যারা হার মানেনা সংগ্রাম করে যায় আমরণ। হেরার আলোতে যার হৃদয় রঙিন হাতে আল কুরআনের দীপ্ত সঙিণ, সত্যের পথে যারা নিবেদিত প্রাণ শত্রুকে কভু ভয় পায়নাসুরঃ মশিউর রহমান
আমাদের প্রত্যয় একটাই
এই দেশের জন্য যদি করতে হয়
এই দেশের জন্য যদি করতে হয়
আমার জীবন দান
তবু দেবনা দেবনা লুটাতে ধুলায়
আমার দেশের সম্মান।
রক্তের বিনিময়ে করেছি স্বাধীন
আমার এ বাংলাদেশ
সৌহার্দ্য সম্প্রীতিতে ভরা
নেইকো কোন রেশারেশ
এসো সবাই মিলে হিংসা বিভেদ ভুলে
গাই বিজয়ের গান।
লক্ষ শহিদের জীবনের বিনিময়ে
পেলাম স্বাধীন পতাকা
শহিদের রক্ত দিয়ে আঁকা
মানচিত্রের প্রতিটি রেখা
শহিদেরা থাকবে সবারই অন্তরে
হয়ে চির অম্লান।
কথা ও সুর: মাসুদ রানা
সংকটে সংঘাতে সংগ্রামে
সংকটে সংঘাতে সংগ্রামে
এই জীবনের প্রাঙ্গনে অঙ্গনে
বিজয়ের নিশান যে উড়ায়
তার স্মৃতিটুকু অমলিন রয়ে যায়।।
দ্বিধাহীন চিত্তের স্বপ্নীল সম্ভারে
মরুবুর বুকে যে ফুটে হায়
সে অপলক দৃষ্টিতে তারকার সৃষ্টিতে
আলোকিত রাজপথ খুঁজে পায়।
পৃথিবীর দিকে দিকে
নেই নেই নেই তার কোন সংসয়।
দুর্গম পর্বতে জঙ্গলে
এক আল্লাহর ভরসার সম্বলে
চলে নির্ভয়েতে যে জন
তার উজ্জ্বল ইতিহাস লিখা হয়।
এই পথের সংকোচ ঝেড়ে ফেলো সাথীরা
হেঁটে চলো যাই দূর সুদূরে
আর আসহাবে কাহাফের জাগায়ে নিয়ে চল
কাঁচা সোনা রোদ মাখা দুপুরে
চলরে চল চল
যায় যায় যায় বেলা যায় বয়ে যায়।।
কথা ও সুর: কামরুল ইসলাম হুমায়ুন
মাগো আমার অনেক কিছু জানা হলো না
মাগো আমার অনেক কিছু
জানা হলো না
নীল পরী আর ডাইনি বুড়ি
ভালো লাগে না।।
সত্যি করে বলবে কি মা
রাতের আকাশে
লক্ষ তারা রুপালি চাঁদ
কত থেকে আসে ?
সাত সকালে যায় লুকিয়ে
কোথায় জানিনা।।
নিত্য ভোরে সূর্যটারে
কোন সে বিজ্ঞানী
পাতালপুরে রাজ্য থেকে
আনে গো টানি
তা না হলে লুকিয়ে যেতাম
খুঁজে পেতে না।।
কথা ও সুর: তাফাজ্জল হোসাইন খাঁন
শিল্পী: মুসাইবা ইসলাম নুসরাত
আমার দেশে ফাগুন আসে রক্ত রাঙ্গা
আমার দেশে ফাগুন আসে রক্ত রাঙ্গা ।
ফুলের বেশে সেই ফাগুনের আগুন বুকে
কাঁদে আমার মা
রক্তমাখা বর্ণমালা
ভুলতে পারেনা।
ভুলতে পারেনা।।
এই ফাগুনে ফুটে যখন শাখা ভরা ফুল
মায়ের ভাষায় স্বপ্ন আশায় খুশিতে মশগুল
আমি তখন চেয়ে দেখি
জলে ভরা মায়ের আঁখি
শিমুল জবা রক্তচুড়া
কি সব ছলনা।।
কোমল হাতে শীতল প্রাতে তুলে দুটি হাত।
বর্ণমালা আনলো যারা দাও প্রভু নাজাত।
যারা দিল মুখের ভাষা
দিল প্রাণে স্বপ্ন আশা
রাখো সুখে ওই পারেতে
করি কামনা।।
লাল ফড়িং বলে প্রজাতিকে
লাল ফড়িং বলে প্রজাপতিকে
সৃষ্টি কে করেছে তোমায়
প্রজাপতি হেঁসে বলে তোমার প্রভূ যিনি
বানিয়েছেন আমায় ।
আকাশের রংধনু বৃষ্টিকে বলে
জানো কি প্রভূর নাম
বৃষ্টি পেখম মেলে মৃদু হেঁসে বলে
হৃদয়ে খোদার কালাম
ফুল পাখি তরুলতা সবাই বাঁচে
আল্লাহর স্নেহের ছায়ায় ।
জিরাফ প্রশ্ন করে কাকাতুয়াকে
শ্রেষ্ঠ নবীর কি নাম
কাকাতুয়া পাঠ করে দরুদ শরীফ
রাসূলকে জানাই সালাম
ফড়িং প্রজাপতি কিংবা আকাশ
প্রভূর রহমত চায় ।
কথা ও সুর: আমিরুল মোমেনিন মানিক
বল ফুল কেন ফোটে পাখি কেন গায়
বল ফুল কেন ফোটে পাখি কেন গায়
নদী কেন ছুটে দূর সীমানায়।
পাতা কেন দোলে
মন কেন ভুলে
কেন এত রং দূর নীলিমায়।।
কেন এত রং কেন এত ছবি
কে এঁকেছে কে কোন সে কবি
তারাদের আলো কেন লাগে ভালো
চাঁদ কেন হাসে মমতা ছড়ায়।।
বল ফুল কেন ফোটে পাখি কেন গায়
নদী কেন ছুটে দূর সীমানায়।
পাতা কেন দোলে মন কেন ভোলে
কেন এত রং দূর নীলিমায়।।
মোহাম্মদের দল ঢুকেছে
মোহাম্মদের দল ঢুকেছে
বুড়ির মনে ভয়
মক্কা ছেড়ে পালায় বুড়ি
কখন কি যে হয়।।
যুবক বলে ও বুড়ি মা
কোথায় তুমি যাও
তোমার কাঁধের বোঝা টুকু
আমার কাঁধে দাও।
ভালোই হলো বুড়ি এবার
শক্তি পেলো পায়
জীবন বাঁচার তাগিদে সে
রুদ্ধশ্বাসে ধায়।
চলো বাবা জলদি চলো
জেরার সময় নাই।।
যুবক যে সেই মরুর দুলাল
বুড়ি কী আর জানে?
যার ভয়ে সে পালিয়ে যায়
সেই বোঝা তার টানে!
পৌঁছে দিয়ে যুবক বলে
এবার আমি যাই।
বুড়ি বলে তুমি কে বাপ
জানতে শুধু চাই।
মোহাম্মদের নাম শুনেছো কি?
আমি হলাম সেই
আমি হলাম সেই।
আজকে আমার কারোর প্রতি
কোনোই বিরাগ নেই
কথা শুনে ভাঙলো
বুড়ির সন্দেহ সংশয়।
জন্ম যদি হত মোদের
জন্ম যদি হত মোদের
রাসূল পাকের কালে
আহা রাসূল পাকের দেশে
মোদের তিনি কাছে টেনে
চুমু দিতেন গালে
আহা কতই ভালবেসে ।
কেউ চড়তাম কাঁধে নবীর
চড়তাম পিঠের পরে
ঘুরিয়ে দিতেন সত্যিকারের
ঘোড়ার মত করে
গল্প ছলে ভাল কথা
শুনিয়ে দিতেন কত
আহা সবার কাছে এসে ।
তাকে সালাম দেবার আগে
সালাম দিতেন মোদের
খেতে দিতেন যা আছে তাই
আদর করে রে
ঈদের দিনে হট্টগোলে
মত্ত করলে পাড়া
তিনি দেখে যেতেন এসে ।
কথা ও সুর: আবুল কাশেম
রাসূলের সীমাহীন ভালোবাসা ছাড়া
রাসূলের সীমাহীন ভালোবাসা ছাড়া
ঈমানের এতোটুকু নেই দাম নেই,
ঈমানের গভীরতা কার বুকে কতো
পরখ করার দিন এলো সামনেই।।
রাসূলের প্রেম মানে মুহাজীর প্রাণ
বুক ভরে লুফে নেয়া উহুদের ঘ্রাণ।
"রাসূলের প্রেম মানে আনসার মন
বদরের স্মৃতি আঁকা বুকে সারাক্ষণ।
খাবাবের মত দেয়া বিলিয়ে জীবন-
নিকষ কালিমা ভরা রাতি নামলেই।।
রাসুলের প্রেম হলো সবরে জামিল
হালাল হারাম যতো বেছেবেছে চলা
জালিমের সমুখেও হক্ব কথা বলা
মহান রবের যতো হুকুম তামিল।..
রাসূলের প্রেমে আজ সিক্ত করো মন
তাঁর প্রেম ছাড়া জানি রিক্ত ত্রিভুবন।
আল্লাহর প্রেম জোটে রাসূলের প্রেমে-
নিতে হবে যশোখ্যােতি সবই সামলেই।।
এদেশে ইসলাম থাকবেই
বাংলাদেশের সব মানুষের নাম বদলাতে পারে ।
বল রাজা কে তোমার?
বল রাজা কে তোমার?
আল্লাহ আল্লাহ।কেবা বাদশাহ তোমার?
আল্লাহ আল্লাহ।
এই পৃথিবীটা কার?
আল্লাহ তালার।
আকাশ জমীন কার ?
ভারী পাহাড়?
আল্লাহ তালার, আল্লাহ তালার।
রেখে দাও সবি বাকি চেওনা নগদ।
চেওনা এ দুনিয়ার ধন সম্পদ।
চলে যাবে ছেড়ে যত বড় বড় পদ
পরে রবে দুনিয়ার সব সম্পদ।
আমি চাঁদকে বলি তুমি সুন্দর নও
আমি চাঁদকে বলি তুমি সুন্দর নও
আমার মায়ের মতগোলাপকে বলি তুমি মিষ্টি নও
আমার মায়ের মত
মা যে আমার সবার সেরা
অনন্ত কাল অবিরত।।ঐ
.
হীরা নাকি শুনি সবচে দামি
সারাক্ষণ করে ঝলমল
তাহার চেয়ে অধিক দামি
আমার মায়ের আঁচল
মাকে ছেড়ে চাই না আমি
হিরা মানিক কত শত।।ঐ
.
আমি চাঁদ কে বলি তুমি সুন্দর নও
আমার মায়ের মত
আমি গোলাপ কে বলি তুমি মিষ্টি নও
আমার মায়ের মত।
.
মা যে হলো প্রেম মমতায়
বিধাতার সেরা উপমা
হয় না কভূ মায়ের সাথে
অন্য কারো তুলনা
মার পরশে যায় যে মুছে
ব্যাথাও বেদনা যত।।ঐ
.
আমি চাঁদ কে বলি তুমি সুন্দর নও
আমার মায়ের মত
গোলাপ কে বলি তুমি মিষ্টি নও
আমার মায়ের মত।।
আমি যদি কোনোদিন
আমি যদি কোনোদিন
হাতছানী দিয়ে কাছে নিও
মমতার বন্ধনে আমায় বেঁধে
সব ভুল ক্ষমা করে দিও
জেনে না জেনে কত করি অপরাধ
কখনো করোনা তুমি বাধ- প্রতিবাদ
তোমার দয়ার সীমা নাই নাই নাই
সেই দয়া পেতে আজ কাঁদি আমিও
সব ভুল ক্ষমা করে দিও
আমি যদি কোনোদিন পথ ভুলে যাই
হাতছানী দিয়ে কাছে নিও
মমতার বন্ধনে আমায় বেঁধে
সব ভুল ক্ষমা করে দিও
ভুল ছাড়া জীবনে আর কি আছে
ভুল করে ফিরে আসি তোমার কাছে
তোমার দেয়া সেই আলোকিত পথ
যেই পথে খুঁজে পাই আসল কিমত
আজ শুধু ফরিয়াদ তোমার কাছে
মমতার বন্ধনে আমায় বেঁধে
সব ভুল ক্ষমা করে দিও
আমি যদি কোনোদিন পথ ভুলে যাই
হাতছানী দিয়ে কাছে নিও
মমতার বন্ধনে আমায় বেঁধে
সব ভুল ক্ষমা করে দিও